মাদরাসার মুহতামিম হাফেজ মাওলানা সৈয়দ ফখরুল ইসলাম বলেন, অন্যান্য বছরের ন্যায় এবারও আমাদের মাদরাসার পক্ষ থেকে বাড়ি বাড়ি গিয়ে কুরবানিদাতাদের নিকট থেকে কুরবানির পশুর ৯০০ চামড়া সংগ্রহ করা হয়। এর মধ্যে গরুর চামড়া রয়েছে ৮০০ ও ছাগলের ১০০ পিস। চামড়া ক্রয় করতে কেউ আসেনি। বাধ্য হয়ে মাটিতে পুঁতে দেওয়া হয়েছে চামড়াগুলো।
তিনি বলেন, চামড়াগুলো সংগ্রহে এবং চামড়ায় লবণ ব্যবহারের ৫০ হাজার টাকা ব্যয় হয়েছে।
জগন্নাথপুরের বিভিন্ন এলাকার কুরবানিদাতারা চামড়া বিক্রয় করতে না পেরে অধিকাংশ মাটিতে পুঁতে রেখেছেন বলে খবর পাওয়া গেছে।