খাদিজা আক্তার ভাবনা : ইউনিয়ন কমিটি গঠন একটি বড় চ্যালেঞ্জ। কমিটি গঠনের ফতুল্লা ইউনিয়ন আওয়ামীলীগে পদ পদবী পুনরায় বহাল রাখার দৌড়ঝাপ।
মোঃ রেহান শরীফ- সাধারণ সম্পাদক (ফতুল্লা ইউনিয়ন আওয়ামীলীগ)
কয়েকদিন যাবৎ কিছু পত্রিকায় লেখালেখি দেখতে পেয়ে, ফতুল্লা ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের বর্তমান সাধারণ সম্পাদক জনাব রেহান শরীফ মতবাদ ব্যক্ত করেন। সময়ে আবর্তনে বসন্তের কোকিলের মতো যেসব নেতাকর্মীরা দলের ভাবমূর্তি নষ্ট করে বার বার নেতা পরিবর্তন করে বিভিন্ন ধরনের সুযোগ সুবিধা ভোগ করছে।
সমবায় মার্কেটের পরিচালক সারের ডিলার জনাব মোঃ মিছির আলী বর্তমান ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সভাপতি পদে আছেন।
যিনি সাহারা বেগম কবরীর সাথে আতাত করে ভিজিএফ ও ভিজিডি কার্ড কোন নেতা কর্মীদের না দিয়ে নিজেই বিতরণ করেছেন। শামীম ওসমানের লোকেরা এই ধরনের কার্ড ঐ সময়ে পায়নি। বিভিন্ন সময়ে সাহারা বেগম কবরীকে গাড়ি ও আর্থিক সহযোগিতা করেছেন। বর্তমানে শামীম ওসমানের বলয়ে এসে সামনের কাতারে নাম লেখাচ্ছে এবং তার বর্তমান পদ বহাল রাখার অপপ্রচার চালাচ্ছে। যেখানে এখনও কোন ধরনের নতুন কমিটি হয়নি। এসব আগাম খবর কিভাবে তারা পত্রিকায় প্রকাশ করে। বর্তমানে মিছির আলী আকবর মেম্বারের সহযোগিতায় তার নিজ বাড়ীর রাস্তা সহ ড্রেন, স্লাব ইত্যাদি ব্যক্তিগত কাজ করেন।
যার আর্থিক ব্যয় ৭-৮ লক্ষ টাকা। ব্যক্তি স্বার্থের লোক মিছির আলীকে যদি পুনরায় সভপতির পদ দেয়া হয় তাহলে সাধারাণ জনগণ ও নেতাকর্মীরা সকল প্রকার সুযোগ-সুবিধা থেকে বঞ্চিত হবে।
সুতরাং ভেবে চিন্তে আগামী কমিটি অনুমোদনের পূর্বে পদ দুটি যেন নির্বাচিত করা হয় এটাই নেতা-কর্মী ও এলাকাবাসীর প্রাণের দাবী।
দীর্ঘ ১৫ বছর ফতুল্লা ইউনিয়নের আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদকের পদে থেকেও সকল ধরনের লোভ লালসার উর্ধ্বে থেকে জনগণ ও নেতা-কর্মীদের পাশে শামীম ভাইয়ের কর্মী হিসেবে কাজ করছেন।
আগামীতে পুনরায় দায়িত্ব পেলে সততা এবং নিষ্ঠার সাথে জননেতা এ,কে,এম শামীম ওসমান ভাইয়ের হাতকে শক্তিশালী করে কর্মীদের সাথে নিয়ে কাজ করার অনুভূতি ব্যক্ত করেন।