তিনি বলেন, একটা নির্বাচনকে ঘিরে শিল্পীদের দুর্নাম হবে এটা আমি স্বপ্নেও ভাবতে পারি না। কিন্তু সেটাই হচ্ছে। মৌসুমীর সঙ্গে ড্যানিরাজ বাজে আচরণ করেছেন। আমি এটা মানবো না কিছুতেই। এখানে চলচ্চিত্রের শিল্পী সমাজের ইমেজ জড়িত। তাই নির্বাচন কমিশনার হিসেবে আমাকে কঠোর হতেই হলো। আমি ঘোষণা দিয়ে দিয়েছি যে নির্বাচনী নিয়ম অনুযায়ী নির্বাচনের দিন পর্যন্ত সমিতির ভেতর আড্ডাবাজি, চা খাওয়া বা ভোটের প্রচারণা করা যাবে না। নির্বাচন শেষ হওয়ার আগ পর্যন্ত সমিতির কমিশনারদের কার্যালয়। এখানে প্রার্থী-সমর্থকদের কোনো রকম হট্টগোল হওয়া যাবে না। কেউ নিয়ম ভাঙলে আমি ব্যবস্থা নেবো।
প্রসঙ্গত, সোমবার রাতে মৌসুমীর সঙ্গে বাকবিতণ্ডায় জড়িয়ে পড়েন ড্যানিরাজ। এসময় তিনি মৌসুমীকে ধাক্কা মারেন বলেও অভিযোগ উঠেছে। ঘটনার পর তাৎক্ষণিকভাবে প্রধান নির্বাচন কমিশনার ইলিয়াস কাঞ্চন প্রযোজক সমিতির সভাপতি খোরশেদ আলম খসরু, শিল্পী সমিতির সভাপতি মিশা সওদাগর ও সাধারণ সম্পাদক জায়েদ খানকে নিয়ে আলোচনায় বসেন। সেখানে ড্যানিরাজ কৃতকর্মের জন্য ক্ষমা চান।